১/PH_ এর মান জানার প্রয়োজনীয়তাঃ pH কি? এ প্রশ্নের উত্তর সবার জানার প্রয়োজন। কেননা এ পদার্থ এসিড, ক্ষর না নিরপেক্ষ তা নির্দেশক ব্যবহার করে জানা যায়। কিন্তু ঐ পদার্থে কি পরিমাণ এসিড বা ক্ষর আছে তা জানা যায় ঐ পদার্থের PH এর মান পরিমাপ করে। “ph হল কোনো একটি জলীয় দ্রবণে হাইড্রোজেন আয়নের ঘনমাত্রার নেগেটিভ লগারিদম।” নিরপেক্ষ জলীয় দ্রবণ বা বিশুদ্ধ পানি যেখানে কোন এসডি বা ক্ষর থাকে না তার PH হয় ৭। আর যদি এতে এসিড যোগ করা হয় তবে PH এর মান কমে যায়। এসিডের মান বৃদ্ধির ফলে pH এর মান কমে যায়। আবার যদি নিরপেক্ষ জলীয় দ্রবণ বিশুদ্ধ পানিতে ক্ষর যোগ করা হয় তবে ক্ষর বৃদ্ধির সাথে সাথে pH এর মান ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পেতে থাকে। মানব দেহ থেকে শুরু করে আমাদের দৈনন্দিন জীবনে অনেক ব্যবহার্য দ্রব্যসামগ্রী কৃষি কাজের ক্ষেত্রে এমনকি রাসায়নিক শিল্পে PH এর মান জানা ও নিয়ন্ত্রণ করা অতীব গুরুত্বপূর্ণ। মানব দেহের ধমনির রক্তের PH হলো প্রায় ৭.৪। এর সামান্য হেরফের হলে (~০.৪) মারাত্মক বিপর্য, এমনকি মৃত্যুর কারণ হতে পারে। আমাদের জিহবার লালার PH ৬.৬-এর কাছাকাছি থাকলে জিহবা বেশী কার্যকর থাকে। আমাদের পাকস্থলীতে খাদ্য হজম করার জন্য দরকারি PH হলো ২। এর মান ০.৫- এর মতো হেরফের হলেই বদ হজম সৃষ্টি হয়। আমাদের প্রসাবের PH ৭-এর কম থাকে স্বাভাবিক। ২। ABO রক্ত গ্রুপের সম্পর্ক এবং রক্তদাতা ও গ্রহীতার সম্পর্ক দেখানো হয়।।

(ল.সা.গু) (লঘিষ্ঠ অর্থ ক্ষুদ্রতম) মৌলিক উৎপাদকের সাহায্যে ল.সা.গু নির্ণয়ঃ ১৮,২৪,৩০ এর ল.সা.গু নির্ণয় ১৮=২০৯=২x৩×৩ ২৪=২০১২=২×২×৬=২×২×২×৩ ৩০=২০১৫ = ২x৩×৫ এখানে লক্ষ্য করলে দেখা যায় তিনটি সংখ্যার মৌলিক উৎপাদক গুলির মধ্যে ২ আছে সর্বাধিক ৩ বার (২৪ এর উৎপাদক), ৩ আছে ২ বার (১৮ এর উৎপাদক), ৫ আছে ১ বার (৩০ এর উৎপাদক) .. ১৮, ২৪, ৩০ এর ল.সা.গু ২×২×২×৩×৩×৫ = ৪০৯×১০ = ৩৬০ সংক্ষিপ্ত পদ্ধতিতে ল.সা.গু নির্ণয়ঃ এই পদ্ধতিতে প্রদত্ত সংখ্যাগুলোর সবগুলোর সকল মৌলিক উৎপাদক একেকটি করে বের করা হয়। এসব মৌলিক উৎপাদকগুলোর গুণফলই প্রদত্ত সংখ্যাগুলোর ল.সা.গু। দুই বা ততোধিক সংখ্যার সাধারণ গুণতিক গুলোর মধ্যে ক্ষদ্রতম বা লঘিষ্ঠ সংখ্যাই লঘিষ্ঠ সাধারণ গুনতিক। যেমন: ১৮, ২৪, ৪০ এর ল.সা.গু ২/ ১৮,২৪,৪০ ২/ ৯,১২,২০ ২/ ৯,৬,১০ ৩/ ৯,৩,৫ ৩,১,৫ সুতরাং, নির্ণেয় ল.সা.গু = ২×২×২×৩×৩×৫ = ৪×৬×১৫ = ৬০৬০ = ৩৬০ (উত্তর)